![]() | - | Tamim AhmedComputer Programing18 Oct 2021 (7 months ago)
|

Computer input parts bangla tutorial, Computer mouse, Crt মনিটর কাকে বলে, Omr এর কাজ কি, আউটপুট ডিভাইস কি, একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে, ওয়েবক্যাম কি, কম্পিউটার কি কি অংশ কি কি কাজ করে, কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি pdf, কম্পিউটারে স্ক্যান করার নিয়ম, কম্পিউটারের প্রধান তিনটি অংশের নাম, কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ ও অংশ গুলি ছকের আকারে দেখাও, কম্পিউটারের বিভিন্ন পার্টস এর নাম, কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের পরিচিতি ও কার্যাবলী, কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ কোনটি, কি বোর্ডের ফাংশন কি কয়টি, কিবোর্ড এর প্রয়োজনীয়তা, কীবোর্ড এর কোন বাটনের কি কাজ, কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি, কোন মনিটর সবচেয়ে ভালো, প্রসেসর ও মাদারবোর্ড, বর্তমানে কোন ধরনের মাউস বেশি ব্যবহার করা হয়, বল মাউস, বাংলা কিবোর্ড কিভাবে ব্যবহার করব, মনিটর এর কাজ কি, মনিটর কত প্রকার, মনিটর কয় প্রকার ও কি কি, মনিটরের অপর নাম কি? এর সাহায্যে কি হয়?, মাউস এর প্রয়োজনীয়তা, মাউস প্যাড এর দাম, মাদারবোর্ড কি দিয়ে তৈরি, স্ক্যানার মেশিন
আজকে আমরা জানতে চলেছি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের সম্পর্কে বর্ণনা সহ।
যারা দ্বিতীয় পর্ব মিস করেছেন তারা এখানে ক্লিক করে দ্বিতীয় পর্ব টি দেখে আসতে পারেন।
![]()
স্ক্যানার কি?
স্ক্যানার অনেকটা ফটোকপি মেশিনের মতো। এটি একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস। এর মাধ্যমে যে কোন লেখা, ছবি, ড্রয়িং অবজেক্ট ইত্যাদি স্ক্যান করে কম্পিউটারে ডিজিটাল ইমেজ হিসেবে কনভার্ট করা যায়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সফটওয়্যার যেমন, এডোবি ফটোশপ (Adobe Photoshop) এর মাধ্যমে ডিজিটাল ইমেজকে ইচ্ছেমতাে এডিট করা যায়। স্ক্যানারের মাধ্যমে লেখাকে স্ক্যান করে দ্রুত কম্পিউটারে নেয়া যায়। কী-বাের্ড দিয়ে লেখা কম্পােজ করা সময় সাপেক্ষ ও বিরক্তিকর। ডকুমেন্টসমূহকে তাড়াতাড়ি গ্রহণের জন্য স্ক্যান করে কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা যায়। অধিকাংশ স্ক্যানারের অপটিক্যাল ক্যারেকটার রিকগনিশন (OCR) সফটওয়্যারও আছে। যার মাধ্যমে স্ক্যান করা টেক্সটকে ডকুমেন্ট টেক্সট-এ রূপান্তরিত করা যায় এবং পরবর্তীতে ওয়ার্ড প্রসেসর দিয়ে এডিট করা যায়। স্ক্যানারের সাহায্যে ছবি বা লেখাকে কম্পিউটারে নিতে পারি। স্ক্যানার কোন ছবি বা টেক্সটকে ইলেক্ট্রনিক সিগন্যালে কনভার্ট করে যা গ্রাফিক্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইমেজ বা পিকচারে রূপান্তরিত হয়।
*স্ক্যানারের প্রকারভেদ বর্তমান সময়ে বিচিত্র ধরনের স্ক্যানার বাজারে প্রচলিত রয়েছে তবে স্ক্যানিংয়ের প্রকৃতি অনুসারে একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো:
১ঃ ফ্লাটবেড স্ক্যানার (Flatbed Scanner)
২ঃ ড্রাম স্ক্যানার (Drum Scanner)
৩ঃ হ্যান্ড হেল্ড স্ক্যানার (Hand held Scanner)
৪ঃ ফ্লাটবেড স্ক্যানার (Flatbed Scanner)কম দামের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত স্ক্যানার হচ্ছে ফ্লাটবেড স্ক্যানার। আমরা সাধারণত অফিসে ও বাসা বাড়িতে এই ফ্লাটবেড স্ক্যানার ব্যবহার করে থাকি। এই স্ক্যানার অনেকটা ফটো কপিয়ার মেশিনের মতাে। স্ক্যানারে কাচ বা কাচ জাতীয় এক ধরনের সমতল স্বচ্ছ প্লেট ব্যবহার করা হয়। যে ছবিকে স্ক্যান করতে হবে তা উল্টোভাবে উক্ত প্লেটের উপর রাখতে হবে। স্ক্যানিং এর সময় স্ক্যানারের অভ্যন্তরে একটি শক্তিশালী লাইট সাের্স থেকে আলােক রশ্মি এসে উক্ত ছবির ওপর পড়ে। অতঃপর আলোকরশ্মি প্রতিফলিত হয়ে Charged Coupled Device-এ (CCD) পতিত হয়। Charged Coupled Device প্রতিফলিত আলোকরশ্মিকে ডিজিটাল মানে পরিণত করে এবং তা কম্পিউটারে প্রেরণ করে। সফটওয়্যার উক্ত ডিজিটাল ফর্মেটকে ছবিতে পরিণত করে।
**স্ক্যানারের ব্যবহার এর মাধ্যমে ক্যামেরায় তােলা ছবি, রেখা, লেখা ইত্যাদি স্ক্যান করে হুবহু কম্পিউটারে ইনপুট আকারে গ্রহণ করা হয়ে থাকে। পেশাদারী মানের কাজের ক্ষেত্রে মূলত প্রকাশনা ও ডিজাইনের কাজের জন্য স্ক্যানার ব্যবহৃত হয়। অনেক স্ক্যানার প্রিন্টকৃত লেখাকে স্ক্যান করে তা টেক্সট আকারে আউটপুট দিতে সক্ষম। কাজেই কম্পােজ না করে খুব সহজে যথাসম্ভব নির্ভুল টেক্সট পেতে আজকাল উক্ত উচ্চ মানের স্ক্যানার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেসব ডকুমেন্ট হারিয়ে বা নষ্ট হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে সেগুলাের অবিকল কপি সংরক্ষণের জন্য স্ক্যানার ব্যবহৃত হয়। দ্রুত ডকুমেন্ট স্ক্যানিংয়ের ক্ষেত্রে থ্রিডি হ্যান্ডহেল্ড স্ক্যানারগুলো ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, রিভার্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্সপেকশন ও অ্যানালিসিস, ডিজিটাল ম্যানুফেকচারিং এবং মেডিকেল অ্যাপ্লিকেশনসমূহের কাজে হ্যান্ডহেল্ড স্ক্যানারগুলাে বেশি ব্যবহৃত হয়।
![]()
মাদারবোর্ড কি?
কম্পিউটারের মাদারবোর্ড হলো একটি প্রিন্টেড ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট যুক্ত সার্কিট বোর্ড। যা কম্পিউটারের মূল ফাউন্ডেশন হিসেবে তৈরী করা হয়। এটা পিসির বডির গায়ে ব্যাক সাইডে লাগানো থাকে। মাদারবোর্ড কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসেকে নিয়ন্ত্রণ করে সিস্টেম চালু রাখে। সাথে সাথে সিপিইউ, র্যাম, রাইটার ও অন্যান্য হার্ডওয়্যারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে। সুতরাং যে ডিভাইসের সাথে কম্পিউটারের অন্যান্য সকল ডিভাইস যুক্ত হয়ে একটি পরিপূর্ণ কম্পিউটার তৈরী করা হয় তাকে মাদাবোর্ড বলে।
মাদারবোর্ড কত প্রকার কি কি:
মাদারবোর্ড_এর প্রকারভেদ-কম্পিউটারের মাদারবোর্ড সাধরণত পাঁচ প্রকারের হয়ে থাকে। যেগুলোকে তাদের মার্কেট লেভেল, উৎপাদন, ব্যবহার আকার ও ক্ষমতার উপর নির্ধারণ করা হয়েছে। যেমন-1. স্ট্যান্ডার্ড এটিএক্স মাদারবোর্ড (Standard ATX)।
2. মাইক্রো এটিএক্স মাদারবোর্ড (Micro ATX)।
3. মিনি আইটিএক্স মাদারবোর্ড (Mini ITX)।
4. ন্যানো আইটিএক্স মাদারবোর্ড (Nano ITX)।
5. পিকো আইটিএক্স মাদারবোর্ড (Pico ITX)।![]()
কিবোর্ড কি?
কীবোর্ড হলো কম্পিউটারের প্রধান ইনপুট ডিভাইস। কিবোর্ড ইংরেজি শব্দ key board থেকে এসেছে, যা এখন প্রায় বাংলা একটি শব্দ।
কিবোর্ড এর প্রকারভেদঃ
1. ফাংশন কি
2. অ্যারো কি বা কার্সর মুভমেন্ট কি
3. আলফাবেট কি
4. স্পেশাল বা বিশেষ কি এবং
5. নিউমেরিক কি বা নাম্বার কি।
সাধারনত একটি কীবোর্ডে Key থাকে ৮৪ থেকে ১০১টি , কোন কোন কীবোর্ডে আবার ১০৭ টি Key থাকে।![]()
মাউস কি?
মাউস কম্পিউটারে ব্যবহৃত একটি হার্ডওয়্যার। ১৯৬০ এর দশকের শেষ ভাগে স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটের “ডুগ এঙ্গেলবার্ট” সর্বপ্রথম মাউস আবিষ্কার করেন।এর আকৃতি ইদুরের মতো দেখতে তাই মাউস নামকরণ করা হয়। প্রচলিত মাউসে সাধারণত তিন ধরনের বাটন লক্ষ করা যায়।
যথা:-ক) Left button বা বাম বাটন
মাউসের বাম বাটন কোন কিছু সিলেক্ট করা, ওপেন করা, ড্রাগ করার কাজে Left button ব্যবহার করা হয়। মাউসের মূল কাজ বাম বাটন দিয়ে হয়ে থাকে।খ) Rilght button বা ডান বাটন
এটি মূলত মেনু ওপেন করার কাজে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সফটওয়্যারে এর ভিন্ন ব্যবহার রয়েছে।গ) Scroll Wheel বা মাউসের চাকা
এর ভিতরে একটা বাটন থাকে যা বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হয়) মাউসের চাকা বা স্ক্রল সাধারণত কোনো পৃষ্ঠাতে ওঠানামা করার কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই চাকা মাউসের তৃতীয় বোতাম হিসেবেও কাজ করে থাকে। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় কোনো ওয়েব ঠিকানার ওপর মাউসের কারসর রেখে স্ক্রল বোতাম ক্লিক করলে সেই সংযোগ আলাদা হয়ে অন্য ট্যাবে খুলে যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন সফটওয়্যারে এর ভিন্ন ব্যবহার রয়েছে।*এবার মাউস সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন জেনে নেয়া যাক।
মাউস কি ?
উত্তর: মাউস কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। যা কম্পিউটারকে নির্দেশনা দেয়ার কাজে ব্যবহৃত হয়।মাউস কত প্রকার?
ক) সিরিয়াল মাউস
খ) বাস মাউস
গ) প্রোপ্রাইটারি মাউস
ঘ) তারবিহীন মাউস.![]()
মনিটর কি?
মনিটর হচ্ছে এমন একটি আউটপুট ডিভাইস যা দিয়ে কম্পিউটারকে কল্পনাই করা যায় না। এটি দেথতে অনেকটা টেলিভিশনের মত। এতেই কম্পিউটারের নানা কার্যক্রম দেখতে পাওয়া যায়। আগের দিনে যখন বর্ণভিত্তিক অপারেটিক সিস্টেম ব্যবহার করা হতো তখন মনিটরে কেবল Command Screen দেখা যেতো। পরে ১৯৬৫ সালে Windows আবিষ্কারের পর থেকে এতে ছবিও দেখা যায়। বর্তমান বাজারে নানা ধরণের মনিটর দেখতে পাওয়া যায়।
মনিটরের শ্রেণীঃ
১. সাধারণ মনিটর।
২. ফ্ল্যাট মনিটর।সাধারণ মনিটরঃ
যেসব মনিটর দেখতে একটু বড় সাইজের এবং পেছনে ৫টি Vision-Tube সংযুক্ত থাকে, তা-ই সাধারণ মনিটার। এগুলো অনেক মোটা হয়। এগুলোর পেছনে ৫-৬ টি Vision-Tube থাকে। এগুলো থেকেই আলোক বিচ্ছুরিত হয় পর্দায় এবং আমরা তাতে ছবি দেখতে পাই। এগুলোর ব্যবহার Windows 98, Windows 2000, Windows ME ও Windows XP তে দেখা যেতো। বর্তমানে এগুলোর ব্যবহার আর নেই বললেই চলে।ফ্ল্যাট মনিটরঃ
যেসব মনিটর একদম চেকন এবং চারিদিকে সমান ও ফ্ল্যাট, সেগুলোকেই ফ্ল্যাট মনিটর বলে। এগুলোকে LCD মনিটরও বলা হয়। এগুলোতে কোন Vision-Tube থাকেনা তবে Converter থাকে যা পর্দায় ছবিগুলো Convert করে পর্দায় প্রদর্শন করে। ২০০৫ সালে যখন Windows Vista আবিষ্কারের পর থেকেই এগুলোর ব্যবহার দেখা যায়। এগুলোর ব্যবহার বর্তমানেও আছে। তবে এগুলোও দু’রকমের হয়ে থাকে:ক) LCD মনিটর কি?
Liquid Crystal Display এর প্রথম অক্ষরগুলো মিলেই গঠিত হয় LCD। অর্থাৎ যে মনিটরগুলোর পর্দা তরল-ক্রিস্টাল দিয়ে গঠিত, সেগুলোই LCD মনিটর। এগুলোর পর্দায় আঙুল দিয়ে চাপ দিয়ে পানির মত একটি আভা দেখা যায়। তাই এগুলোর নাম Liquid Crystal Display মনিটর বা LCD মনিটর। ১০” থেকে শুরু করে ৪৫” সাইজের হয়ে থাকে। বাজারে ১০” মনিটরের দাম ১২,৫০০/= থেকে ১৫,০০০/= পর্যন্ত এবং ১৫” গুলো ১৪,৫০০/= থেকে ২০,০০০/= পর্যন্ত হয়ে থাকে। ৪৫” মনিটরগুলো টেলিভিশন হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।খ) LED মনিটর?
Light Emitting Diode এর প্রথম অক্ষরগুলো নিয়েই গঠিত হয় LED। অর্থাৎ যে মনিটরগুলোর পর্দাগুলোতে লাইট নির্গত (Emitting) হয় সেগুলোকেই LED মনিটর বলে। ওপরের চিত্রে আপনারা যে মনিটরের ছবি দেখতে পাচ্ছেন, সেটিই LED মনিটর। এগুলো দুটো ভার্সনের পাওয়া যায়। একটি হলো 2D ভার্সন ও আরেকটি হলো 3D ভার্সন। 2D ভার্সনে সাধারণভাবেই চিত্র ও ভিডিও দেখা যায় আর 3D ভার্সনে 3D বা ত্রিমাত্রিক অ্যানিমেশন দেখা যায়। তবে সেগুলোতে 2D বা দ্বিমাত্রিক অ্যানিমেশন দেখারও সুবিধা রয়েছে। LCD থেকে LED মনিটরগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। 2D মনিটরের দাম ২০,০০০/= থেকে শুরু এবং 3D মনিটরের দাম ৩০,০০০/= থেকে শুরু।কম্পিউটারে মনিটর সংযোগ পদ্ধতিঃ
১. প্রথমে কম্পিউটারটি সম্পূর্ণ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন করে নেবেন।
২. পাওয়ার ক্যাবলটির ফিমেল পোর্টটি মনিটরে সংযোগ দেবেন এবং প্লাগটি সকেটে লাগাবেন।
৩. আরেকটি ক্যাবলের একটি প্রান্ত মনিটরের নির্দিষ্ট পোর্টে ও অন্য প্রান্ত CPU এর নির্দিষ্ট পোর্টে সংযোগ দেবেন। মনে রাখবেন, এ ক্যাবলের সংযোগটি যেন শক্ত ও মজবুত হয়। নতুবা মনিটরে ছবি বারবার লাফালাফি করবে।
৪. কম্পিউটার যথানিয়মে চালু করে মনিটরের কাজ পর্যবেক্ষণ করতে হবে। যদি মনিটরে BIOS ও মাদারবোর্ডের Details দেখতে পান, তবে বুঝবেন, সব ঠিক আছে।
![]() |
Computer Basics of C Programing
2 days ago - Computer Programing3 likes - 15 views - No comment |
![]() |
Craigslist কাজ করার যে ধাপগুলো অতিক্রম করতে হবে।
2 days ago - Computer Programing1 likes - 9 views - No comment |
![]() |
The Prospects and Limitations of Synthetic Data.
2 weeks ago - Computer Programing9 likes - 36 views - No comment |
![]() |
কিভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজার এর টুলবার রিমুভ করবেন?
3 weeks ago - Computer Programing14 likes - 42 views - No comment |
![]() |
সফটওয়্যার কী? সফটওয়্যারের বিভিন্ন প্রকারভেদ।
1 month ago - Computer Programing2 likes - 29 views - No comment |
![]() |
ফ্রী তে ডাওনলোড করুন পহেলা বৈশাখ এর টাইপোগ্রাফি
1 month ago - Computer Programing3 likes - 40 views - No comment |
![]() |
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP)
5 months ago - Computer Programing28 likes - 319 views - 2 comments |
![]() |
কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের নাম এবং পরিচিতি | (A to Z) বেসিক টিউটোরিয়াল। [Part : 2]
7 months ago - Computer Programing19 likes - 829 views - No comment |
![]() |
কম্পিউটার কি? কম্পিউটারের পরিচিতি | (A to Z) বেসিক টিউটোরিয়াল। [Part : 1]
7 months ago - Computer Programing19 likes - 350 views - 1 comment |
![]() |
Required Microsoft Word Keyboard Shortcut Commands (A to Z)
7 months ago - Computer Programing13 likes - 212 views - No comment |
![]() |
কোডিং কি? কোডিং বলতে কি বুঝায়? কোডিং দিয়ে কি হয়?
7 months ago - Computer Programing18 likes - 207 views - No comment |
![]() |
৩৩ টি কম্পিউটার স্কিল বিষয়ক PDF একসাথে ডাউনলোড করে নিন।
7 months ago - Computer Programing449 likes - 1379 views - No comment |
No comments to “কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা | (A to Z) বেসিক টিউটোরিয়াল। [Part : 3]” |