![]() | - | Tamim AhmedComputer Programing16 Oct 2021 (7 months ago)
|

কম্পিউটার কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি, কম্পিউটার কি কি নিয়ে গঠিত, কম্পিউটার শিক্ষা, কম্পিউটারের ইতিহাস, কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, ডিজিটাল কম্পিউটার কি?, সুপার কম্পিউটার কি, হাইব্রিড কম্পিউটার কি
কম্পিউটার একটি আধুনিক অত্যন্ত দ্রুতি গতি সম্পন্ন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। অন্যান্য ইলেট্রনিক্স যন্ত্রের সাহায্যে দুই-তিনটির বেশী কাজ করা যায় না। কিন্তু কম্পিউটারের সাহায্যে অনেক রকম দুরূহ কাজ নিখুতভাবে করা সম্ভব। কম্পিউটারের প্রধান দুটি বৈশিষ্ট্য হল ১. এটি লক্ষ লক্ষ তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে ২. অত্যন্ত দ্রুত গতিতে ও নির্ভুলভাবে নির্দেশিত নির্দেশসমূহ পালন করতে পারে। কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার শব্দটি গ্রীক compute শব্দ থেকে এসেছে। compute শব্দের অর্থ হচ্ছে গণনা করা। মূলত কম্পিউটার (computer) শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। (আবার ল্যাটিন শব্দ Computare ও থেকে Computer শব্দের উৎপত্তি বলে ও মনে করে ) পূর্বে কম্পিউটার দিয়ে শুধুমাত্র হিসাব-নিকাশের কাজ করা হত। ইলেকট্রনিক সংকেতের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়েছে কম্পিউটার ল্যাংগুয়েজ বা কম্পিউটার ভাষা। কম্পিউটারের ল্যাংগুয়েজ এর মাধ্যমে কম্পিউটারে যে নির্দেশ দেয় তারই ভিত্তিতে কম্পিউটার ফলাফল প্রকাশ করে থাকে। কম্পিউটারের এ ভাষা/ল্যাংগুয়েজই হল কম্পিউটারের প্রোগ্রাম। প্রোগ্রাম ব্যতীত কম্পিউটার একটি জড় পদার্থ।
কম্পিউটারের পরিচিতিঃ
কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি যন্ত্র যা নির্দিষ্ট নিয়মে ডেটা গ্রহণ এবং নির্দেশ অনুযায়ী তা প্রক্রিয়াকরণ করে। প্রক্রিয়াকরণের পর ফলাফল নির্দিষ্ট নিয়মে তথ্য আকারে সরবরাহ করে বা সিগন্যালের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য কোন মেশিন পরিচালনা বা অন্য কোন প্রক্রিয়ায় প্রয়ােগ হতে পারে। বর্তমানে সচরাচর আমরা যে কম্পিউটার দেখি তার যাবতীয় কাজকর্ম পরিচালিত হয় ইলেকট্রন (অর্থাৎ বিদ্যুৎ) প্রবাহের সাহায্যে সংখ্যার (Digit) মাধ্যমে ডাটাকে প্রক্রিয়া করে। এ জন্য এদের ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার বলা হয়।মাইক্রোকম্পিউটার বা পারসােনাল কম্পিউটার (PC) হচ্ছে বর্তমানে প্রচলিত সবচেয়ে ছােট ধরণের বহুল ব্যবহৃত কম্পিউটার। একটি সম্পূর্ণ পারসােনাল কম্পিউটার সিস্টেমে রয়েছে মাইক্রোপ্রসেসর এবং আনুষঙ্গিক কিছু যন্ত্রাংশ, প্রাইমারী স্মৃতি ভান্ডার (storage) ইনপুট/আউটপুট সার্কিটযুক্ত এক বা একাধিক সার্কিট বাের্ড, ইনপুট/আউটপুট এবং সেকেন্ডারী ষ্টোরেজ ডিভাইসসমূহ। এই সমস্ত যন্ত্র বা যন্ত্রাংশগুলােকে এবং কম্পিউটারের যা কিছু ধরা বা ছোঁয়া যায় তাদেরকে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার (hardware) বলা হয়। আর কম্পিউটার পরিচালনা বা তাকে ব্যবহারযােগ্য করার জন্য ব্যবহৃত সকল প্রােগ্রামকে (যা একগুচ্ছ ধারাবাহিক নির্দেশ) সফটওয়্যার বলে। নীচে পারসােনাল কমপিউটারের প্রধান প্রধান হার্ডওয়্যারেরসংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হলাে।
ইনপুট ডিভাইস:
মাইক্রোকম্পিউটারে ডেটা বা প্রােগ্রাম প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রথমে ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে মানুষের বােধগম্য অক্ষর, সংখ্যা বা নির্দেশকে কম্পিউটার স্মৃতিতে পৌছে দেয়া হয় যা ইনপুট নামে পরিচিত। কম্পিউটার এ তথ্য বা নির্দেশকে তার বােধগম্য ভাষা বাইনারী কোডে পরিবর্তিত করে নেয়। বাইনারি পদ্ধতিতে সংখ্যাকে কেবল মাত্র দুটি রাশি বা ডিজিট ০, ১ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এ দুটি ডিজিটের এক একটিকে বিট (Bit) বলে। বিট হলো Binary Digit এর সংক্ষিপ্ত। আটটি বিটের একত্রিত ইউনিটকে বাইট (Byte) বলা হয়। ১৮৫৪ সালে জর্জবুলি নামের একজন ইংরেজ গণিতবিদ এই বাইনারী পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। বাইনারি কোডে পরিবর্তন করার পর তা ডিজিটাল ইলেট্রিক্যাল সিগন্যালের মাধ্যমে প্রাইমারী স্মৃতিে পাঠানাে হয়। সেখানে থেকে এগুলো প্রয়ােজন মত কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশে ব্যবহৃত হয়। ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে চালকের সাথে কম্পিউটারের সরাসরি যােগাযােগ স্থাপিত হয়। ইনপুট ডিভাইসসমূহের মধ্যে কীবাের্ড, মাউস, জষ্টিক অপটিক্যাল স্ক্যানার, ও লাইটপেন উল্লেখযােগ্য। ফ্লপি ডিস্ক এবং হার্ডডিস্কও কম্পিউটারে অনেক সময় ইনপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে।
কী-বাের্ডঃ কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে কী-বাের্ড। টাইপ রাইটারের প্রথম অর্ধাংশের মত দেখতে এবং কীগুলাে প্রায় একই রকমে সাজানাে। এই কী-বাের্ডের চাবিগুলাে বিশেষ ধরণের ইলেকট্রনিক সুইচের কাজ করে। প্রতিটি কী চাপলে একটি বিশেষ ক্যারেক্টার বা স্টেটমেন্টের জন্য নির্দিষ্ট একসারি ডিজিটাল বৈদ্যুতিক স্পন্দন তৈরী করে প্রাইমারী স্টোরেজে পাঠিয়ে দেয়। ক্যারেক্টার হচ্ছে যে কোন একটি বর্ণ, রাশি, যতি চিহ্ন বা বিশেষ চিহ্ন যেমন – #, &, > ইত্যাদি। প্রােগ্রাম লিখিত যে কোন নিদের্শকে ষ্টেটমেন্ট বলে। আধুনিক কী-বাের্ডে বর্ণমালার কী-সমুহ এবং স্পেসবার ছাড়াও সচরাচর নিম্নলিখিত কীসমুহ থাকে।
নিউমেরিক কীঃ এই কী সমূহে চাপ দিয়ে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত রাশির ডিজিটাল বৈদ্যুতিক স্পন্দন পাওয়া যায়। অনেক ক্ষেত্রে এগুলাে প্রধান কী-বাের্ডের ডানদিকে, কী প্যাড হিসাবে থাকে। এবং এদেরকে কোন দীর্ঘ গাণিতিক রাশিমালা বা ডাটা এন্ট্রির কাজে সহজে ব্যবহার করা হয়।
কার্সর নিয়ন্ত্রক কীঃ মনিটরের যে জায়গায় কম্পিউটার নতুন ক্যারেক্টার ফুটিয়ে তুলবে অর্থাৎ যে জায়গায় নতুন এন্ট্রি হবে সেই স্থান চিহ্নিতকারী ক্রমাগত জ্বলতে নিভতে থাকা ছােট আলােক চিহ্নকে কার্সর বলে। কার্সর নিয়ন্ত্রক কী চেপে কার্সরকে ইচ্ছে মত যে কোন দিকে সরানাে যায়।
ফাংশন কীঃ যে সমস্ত কী চেপে বিশেষ বিশেষ স্টেটমেন্ট/নির্দেশ দেয়া যায় তাকে ফাংশন কী বলে।
ব্যাকস্পেস কীঃ যে কী দিয়ে কার্সরের বাঁ দিকের লেখা মুছে ফেলা যায় কার্সরকে বাঁ দিকে নেয়া যায় ব্যাকস্পেস কী বলে।
এন্টার বা রিটার্ণ কীঃ পরবর্তী প্যারাগ্রাফে যেতে বা কোন নির্দেশ কার্যকর করার আদেশ দিতে এই কী ব্যবহৃত হয়। অনেক সময় একাধিক কী একসাথে বা পর পর চেপেও বিশেষ বিশেষ কাজের নির্দেশ দেয়া যায়।
মাউসঃ ছােট্ট এই ইলেকট্রনিক যন্ত্রটি কম্পিউটারে সংযুক্ত থাকলে তা টেবিল বা যে কোন সমতল জায়গায় রেখে ইচ্ছেমত বিভিন্ন দিকে সরিয়ে কার্সরকে ইচ্ছেমত চালানাে যায় বা স্ক্রীনে বর্ণিত কোন কাজ বেছে নিয়ে কম্পিউটারকে কোন আদেশ দেওয়া যায়।
অপটিক্যাল স্ক্যানারঃ এটা ব্যবহার করে যে কোন মুদ্রিত অংশ বা ছবি ডিজিটাল সিগন্যালে পরিবর্তিত করে প্রাইমারী ষ্টোরেজে পাঠানাে যায় এবং সেকেণ্ডারী ষ্টোরেজে ধারণ করে তা পরবর্তীতে ইচ্ছেমত পরিবর্তন/পরিবর্ধন করে ব্যবহার করা যায়।
লাইট পেনঃ এটা ব্যবহার করে স্পর্শের সাহায্যে কম্পিউটারের মনিটরে দর্শনীয় অংশকে সহজে অল্প সময়ে ইচ্ছে মাফিক পরিবর্তন করা যায়।
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (CPU) সিপিইউ কম্পিউটারের প্রধান অংশ। এতে একটি সার্কিট বোর্ড থাকে যাতে প্রধান মাইক্রোপ্রসেসর, অতিরিক্ত মাইক্রো প্রসেসর (যেমন- ইনপুট-আউটপুট ডিভাইসের কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণকারী মাইক্রো-প্রসেসর), অন্যান্য সক্রিয় উপাদান ও চিপসমূহ, বাস বা হাইওয়ে নামক সংযােগ মাধ্যমের সাহায্যে পরস্পর সংযুক্ত থাকে। কম্পিউটারে কোন যন্ত্রাংশ থেকে অন্য যন্ত্রাংশে পরস্পরের মধ্যে বিদ্যুৎ সংকেত আদান-প্রদানের মাধ্যমকে বাস বা হাইওয়ে বলে। এটি একগুচ্ছ তারের সমষ্টি বা কম্পিউটারের চিপে অতি সূক্ষ সুপরিবাহী রেখাসমুহ। কম্পিউটারে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ, নির্দেশ পালন এবং অন্যান্য সমুদয় অংশের কার্যাবলী নিয়ন্ত্রিত হয় এই সিপিইউ-এর মাধ্যমে। সিপিইউ তে তিনটি প্রধান অংশ থাকে। যথা –
১. এরিথম্যাটিক লজিক ইউনিট (ALU)
২. স্টোরেজ (Storage)
৩. কন্ট্রোলকম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগঃ
কম্পিউটার হলো একগুচ্ছ বৈদুতিক তরঙ্গকে নিজস্ব সংকেতে রুপান্তর করে ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রয়োগকৃত কমান্ডের সাহ্যাযে্য উদ্ভূ সমস্যার সমাধান করে থাকে। প্রয়োগের তারতম্যের ভিত্তিতে কম্পিউটারকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যথা –
১. সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার।
২. বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার।আবার কম্পিউটারের গঠন ও প্রচলন নীতির ভিত্তিতে একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. এনালগ কম্পিউটার।
২. ডিজিটাল কম্পিউটার।
৩. হাইব্রিড কম্পিউটার।আকার, সামর্থ্য, দাম ও ব্যবহারের গুরুত্বের ভিত্তিতে ডিজিটাল কম্পিউটারকে আবার চার ভাগে ভাগ করা যায়।
১. মাইক্রো কম্পিউটার।
২. মিনি কম্পিউটার।
৩. মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
৪. সুপার কম্পিউটার।মাইক্রো কম্পিউটার আবার তিন ভাগে ভাগ করা হলোঃ
১. ল্যাপটপ কম্পিউটার
২. ডেস্কটপ কম্পিউটার
৩. সুপার মাইক্রো কম্পিউটারনিচে কম্পিউটারের পূর্ণাঙ্গ শ্রেণীবিভাগ দেখানো হলোঃ
এনালগ কম্পিউটারঃ যে কম্পিউটার একটি রাশিকে অপর একটি রাশির সাপেক্ষে পরিমাপ করতে পারে,তাই এনালগ কম্পিউটার। এটি উষ্ণতা বা অন্যান্য পরিমাপ যা নিয়মিত পরিবর্তিত হয় তা রেকর্ড করতে পারে। মোটর গাড়ির বেগ নির্ণায়ক যন্ত্র এনালগ কম্পিউটারের একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
ডিজিটাল কম্পিউটারঃ ডিজিটাল কম্পিউটার দুই ধরনের বৈদ্যুতিক ভোল্টেজ দ্বারা সকল কিছু প্রকাশ করা হয়। ভোল্টেজের উপস্থিতিকে ১ এবং অনুপস্থিতিকে ০ দ্বারা প্রকাশ করা হয় এটি যে কোন গণিতের যোগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে এবং বিয়োগ,গুণ ও ভাগের মতো অন্যান্য অপারেশন সম্পাদন করে। আধুনিক সকল কম্পিউটার ডিজিটাল কম্পিউটার।
হাইব্রিড কম্পিউটারঃ হাইব্রিড কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সর্বোত্তম বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয়ে গঠিত। এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহার করা হয়। সুতরাং বলা যায়, প্রযুক্তি ও ভিত্তিগত দিক থেকে এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের আংশিক সমন্বয়ই হচ্ছে হাইব্রিড কম্পিউটার। সাধারণত হাইব্রিড কম্পিউটারে তথ্য সংগ্রহ করা হয় অ্যানালগ পদ্ধতিতে এবং গণনা করা হয় ডিজিটাল পদ্ধতিতে। যেমন আবহাওয়া দপ্তরে ব্যবহৃত হাইব্রিড কম্পিউটার অ্যানালগ পদ্ধতিতে বায়ুচাপ,তাপ ইত্যাদি পরিমাপ করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গণনা করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়ে থাকে।
মিনি কম্পিউটারঃ যে কম্পিউটার টার্মিনাল লাগিয়ে প্রায় এক সাথে অর্ধ শতাধিক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে তাই মিনি কম্পিউটার। এটা শিল্প-বাণিজ্য ও গবেষণাগারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন – pdp-11,ibms/ 36,ncrs/9290, IBM 9375.
মাইক্রো কম্পিউটারঃ মাইক্রো কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি বলেও অভিহিত করা হয়।ইন্টারফেস চিপ (Mother Board) , একটি মাইক্রোপ্রসেসর cpu, ram, rom, hard disk etc. সহযোগে মাইক্রো কম্পিউটার গঠিত হয়। দৈনন্দিন। জীবনের সর্বক্ষেত্রে এ কম্পিউটারের ব্যবহার দেখা যায়।ম্যকিনটোস আইবিএম পিসি এ ধরনের কম্পিউটার।
সুপার কম্পিউটারঃ অত্যন্ত শক্তিশালী ও দ্রুতগতিসম্পন্ন কম্পিউটারকে সুপার কম্পিউটার বলে। এ কম্পিউটারের গতি প্রায় প্রতি সেকেন্ডে ১ বিলিয়ন ক্যারেক্টর। নো দেশের আদমশুমারির মতো বিশাল তথ্য ব্যবস্হাপনা করার মতো স্মৃতিভান্ডার বিশিষ্ট কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটার। CRAY 1, supers xll এ ধরনের কম্পিউটার।
ট্যাবলেট কম্পিউটারঃ ট্যাবলেট কম্পিউটার এক ধরণের মাইক্রো কম্পিউটার। যা পাম টপ কম্পিউটার নামে পরিচিত। এটি স্পর্শপর্দা সম্বলিত প্রযুক্তি। এটি এন্ড্রোয়েড এবং উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলে।
তো আজকে এই পর্যন্তই আজকেই সুধু কম্পিউটার বেসিক গুলো শিখলাম।
নেক্সট পোস্টি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে
![]() |
Computer Basics of C Programing
21 hours ago - Computer Programing2 likes - 12 views - No comment |
![]() |
Craigslist কাজ করার যে ধাপগুলো অতিক্রম করতে হবে।
1 day ago - Computer Programing1 likes - 8 views - No comment |
![]() |
The Prospects and Limitations of Synthetic Data.
2 weeks ago - Computer Programing9 likes - 36 views - No comment |
![]() |
কিভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজার এর টুলবার রিমুভ করবেন?
2 weeks ago - Computer Programing14 likes - 42 views - No comment |
![]() |
সফটওয়্যার কী? সফটওয়্যারের বিভিন্ন প্রকারভেদ।
1 month ago - Computer Programing2 likes - 28 views - No comment |
![]() |
ফ্রী তে ডাওনলোড করুন পহেলা বৈশাখ এর টাইপোগ্রাফি
1 month ago - Computer Programing3 likes - 40 views - No comment |
![]() |
অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং (OOP)
5 months ago - Computer Programing28 likes - 316 views - 2 comments |
![]() |
কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের বর্ণনা | (A to Z) বেসিক টিউটোরিয়াল। [Part : 3]
7 months ago - Computer Programing20 likes - 249 views - No comment |
![]() |
কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের নাম এবং পরিচিতি | (A to Z) বেসিক টিউটোরিয়াল। [Part : 2]
7 months ago - Computer Programing19 likes - 825 views - No comment |
![]() |
Required Microsoft Word Keyboard Shortcut Commands (A to Z)
7 months ago - Computer Programing13 likes - 212 views - No comment |
![]() |
কোডিং কি? কোডিং বলতে কি বুঝায়? কোডিং দিয়ে কি হয়?
7 months ago - Computer Programing18 likes - 207 views - No comment |
![]() |
৩৩ টি কম্পিউটার স্কিল বিষয়ক PDF একসাথে ডাউনলোড করে নিন।
7 months ago - Computer Programing449 likes - 1378 views - No comment |
Valo laglo post ta